ﷺ মুক্তির অপেক্ষায় ‘পুরাতন’। পয়লা বৈশাখ মানেই বাঙালির চাই বাংলা সিনেমা। আর তাই সৃজিতের কিলবিল সোসাইটিকে কাঁটায় কাঁটায় টক্কর দিচ্ছে পুরাতন। ১৪ বছর পর বাংলা সিনেমায় শর্মিলা ঠাকুর। সঙ্গে আছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত। এমন কম্বিনেশন কি মিস করলে চলে! শুক্রবার ১১ এপ্রিল ছিল সিনেমার প্রিমিয়ার। আর এদিন দেখা মিলল ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর স্বামী সঞ্জয় চক্রবর্তীর।
🌺সেভাবে মিডিয়ায় আসেন না ঋতুপর্ণার স্বামী। ব্যবসার সূত্রে দীর্ঘদিন ধরে সিঙ্গাপুরের বাসিন্দা। ঋতুপর্ণারও তাই কলকাতা-সিঙ্গাপুর যাতায়াত লেগেই থাকে। তবে ছবি মুক্তির প্রাক্কালে বরকে কাছে পেয়ে উৎফুল্ল হয়ে পড়লেন অভিনেত্রী।
আরও পড়ুন:🅘 অবাক হয়ে রইলেন তাকিয়ে ! হাতে আঁকা পোর্টেট দিল ভক্ত, শ্রেয়া বলে উঠলেন, ‘এটা কি…’, দেখুন সেই ভিডিয়ো
ꦚসোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিয়োতে দেখা গেল, সঞ্জয়ের হাত জাপটে ধরে ঋতুপর্ণা বলছেন, ‘আমার বরের সঙ্গে ভালো করে ছবি তোলো’! আর তারপর এক গাল হাসি, যা ছুঁয়ে গেল সঞ্জয়ের গাল অবধি। স্বামী-স্ত্রীর একটা মিষ্টি ভালোবাসামাখা রসায়ন ধরা পড়ল ক্যামেরাতে।
ඣঋতুপর্ণা এরপরও গদগদ হয়ে বলতে থাকেন, ‘আমার বর একদিনের জন্য এসেছে। আমার ছবি দেখতে…’! ঋতুপর্ণার এই মিষ্টি ভিডিয়ো কেড়ে নিল নেটপাড়ার মন। দুজনের কেমিস্ট্রি দেখে এক নেটিজেন লিখলেন, ‘আজকালকার যুগে তো তারকাদের মধ্যে এরকমটা দেখাই যায় না। কী ভালোবাসেন ঋতুপর্ণা নিজের স্বামীকে সেটা স্পষ্ট।’ আরেকজ লেখেন, ‘এভাবেই ভালো থাকুন ভালোবাসায়। খুব ভালো লাগছে আপনাদের দুজনকে একসঙ্গে।’
আরও পড়ুন: 🎃ইন্ডিয়ান আইডল থেকে জেতা ২৫ লাখ কীভাবে খরচ করবেন মানসী? জবাব এল, ‘গানের জন্য যা যা…’
𒅌পুরাতনের প্রিমিয়ারে লাল ব্লাউজের সঙ্গে অফ হোয়াইট সিল্কের শাড়ি পরেছিলেন ঋতুপর্ণা। আর সঞ্জয়ের গায়ে ছিল এমব্রয়ডারি করা কালো ডিজাইনার পাঞ্জাবি। সঙ্গে হতে খাদির চাদর।
🧔অনেক সময়ই দেখা যায়, ঋতুপর্ণার ছবির নীচে অনেকেই মন্তব্য করেন, কেন স্বামীর পদবি ব্যবহার করেন না তিনি! অভিনেত্রী নিজের মুখেই দিয়েছিলেন এর জবাব। এক সাক্ষাৎকারে এই নিয়ে ঋতুপর্ণা বলেন, ‘আমি চিরকাল সেনগুপ্ত ছিলাম এবং সেনগুপ্তই থাকব। এটা আমার জন্মের সময়কার পদবি। সরকারি কিছু নথিতে যদিও চক্রবর্তী পদবীটাই ব্যবহার করা আছে।’
আরও পড়ুন: ﷽'অসহযোগিতা' করছে রণবীর এলাহাবাদিয়া! আইনি পদক্ষেপ নিতে পারে মহারাষ্ট্র সাইবার সেল
🙈‘তবে সিনেমার জগতে আমার পরিচিতি এই সেনগুপ্ত পদবি দিয়েই। তাই একে আমি আমার থেকে আলাদা করতে পারব না কখনো’, আরও বলেছিলেন ঋতুপর্ণা। কোনওদিনই নিজের থেকে আলাদা করতে পারব না।