শিক্ষক এখন দু প্রকার। একদল যোগ্য় আর অপর টিম হল অযোগ্য। এটা মূলত💟 ২০১৬ সালের প্যানেল অনুসারে বলাই যায়। অনেকেই বলছেন বাংলায় এমন দুরকম শিক্ষক আগে বিশেষ শোনা যায়নি। এবার সেই অযোগ্য শিক্ষকরাই নামলেন মিছিলে। ইউনাইটꦇেড টিচিং অ্যান্ড নন টিচিং ফোরাম ২০১৬ এর ব্যানারে তারা এই মিছিল করেন।
এদিকে ইতিমধ্যেই একটি ভিডিয়ো সামনে এসেছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে একজন যোগ্য় শিক্ষক রীতিমতো কলার ধরেছেন অযোগ্য এক শিক্ষককে। তাঁর দাবি এদের জন্য়ই আমাদের ⛎চাকরি গিয়েছে।
আর এবার অযোগ্য শিক্ষকরাও জোট বাঁধতে শুরু করেছে বলে খবর। তাঁদের একাংশের দাবি, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের রায়ের উপর ভিত্তি করে এসএসসিও আমাদের অযো♋গ্য় প্রমাণ করতে চাইছে। তꩵবে তাঁদের দাবি তাঁদেরকে এভাবে অযোগ্য় বলে দাগিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রমাণ দরকার। কিন্তু সেটা এসএসসির কাছে নেই।
ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সম্প্রতি চাকরিহারা শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। সেখানে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল যোগ্য় ও অযোগ্য আলাদা তালিকা তৈরি করা হবে। তার তালিকা প্রকাশ করা হবে বলেও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। আইনগত পরামর্শ নিয়ে এসব করা হবে। আর তারপরেই ঘুম উড়েছে একাধিক তথাকথিত ‘অযোগ্য’ শিক্🦄ষ🀅কদের। কারণ সেই নাম প্রকাশ্যে এসে গেলে সমস্যা আরও বাড়বে।