মহারাষ্ট্রের নান্দেড়�?একটি সরকারি হাসপাতাল�?সদ্যজা�?সহ ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল�?সে�?হাসপাতালের ডিনে�?বিরুদ্ধে এক সদ্যোজাত �?তাঁর মায়ে�?মৃত্যু�?জন্য অভিযোগ দায়ে�?হল।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অঞ্জলি ওয়াঘমারে নামে ওই মহিলাক�?( ২২) গত ৩০ সেপ্টেম্বর হাসপাতাল�?ভর্ত�?কর�?হয়�?তা�?পর দিনই তিনি একটি সন্তানের জন্ম দেন। সে সম�?হাসপাতাল থেকে বল�?হয় মা �?সন্তান দুজনেই ভা�?আছেন�?কিন্তু পর�?আবার তাঁদের জানানো হয় দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।হাসপাতালের এক চিকিৎস�?জানিয়েছে�? অঞ্জলি�?ভীষণ রকমে�?রক্তপা�?হচ্ছিল�?তাঁর �?সদ্যোজাতের শারীরি�?অবস্থা ক্রম�?খারাপে�?দিকে যাচ্ছিল। অঞ্জলি�?বাবা কামাজি মোহন বলেন, 'আমার মেয়ে�?এব�?তাঁর সন্তানের অবস্থা খারা�?হচ্ছ�?দেখে আমরা ওষুধ �?রক্তের ব্যবস্থা করি। কিন্তু হাসপাতাল�?কোনও চিকিৎসকে�?দেখা মেলেনি�?আম�?বাধ্�?হয়�?ডিনে�?সঙ্গ�?দেখা করি। কিন্তু তিনি আমাক�?তাঁর ঘরের বাইর�?অপেক্ষ�?করিয়�?রাখেন।'তিনি বলেন,'যদ�?আমার মেয়ে �?তাঁর সদ্যজা�?সন্তানের যদ�?সম�?মত�?চিকিৎস�?পে�?তব�?তাঁর�?বেঁচ�?যেত। আমরা ওষুধের জন্য ৪৫ হাজা�?টাকা খরচা করেছি।' তাঁর অভিযোগ মূলত ডিনে�?বিরুদ্ধে�?ডা�?শঙ্কররাও চব�?হাসপাতাল�?ডিনে�?বিরুদ্ধে ভারতী�?দণ্ডবিধি�?৩০�?এব�?৩৪ ধারা�?মামল�?কর�?হয়েছে।(পড়ত�?পারেন। ওষুধ না থাকা�?মহারাষ্ট্রের সরকারি হাসপাতাল�?২৪ ঘণ্টায় ৩১ জনের মৃত্যু, আশঙ্কাজন�?৬০)প্রসঙ্গত, ৪৮ ঘণ্টায় ৩৮ জনের মৃত্যু�?পর হাসপাতাল পরিদর্শন�?এসেছিলেন শিবসেন�?সাংস�?হেমন্ত পাটিল। তাঁর বিরুদ্ধে ডিনক�?দিয়ে হাসপাতালের শৌচাগা�?পরিষ্কার করানোর অভিযোগ ওঠে। সাংসদে�?বিরুদ্ধে একটি এফআইআর�?দায়ে�?হয়।ওয়াঘমারের পরিবার, প্রথমে মেয়েটি�?দে�?নিতে অস্বীকা�?করে। তারা দাবি কর�?মেয়েটি একটি কন্য�?সন্তানের জন্ম দিয়েছে, যেখানে হাসপাতালের রেকর্ড বলছে পুত্�?সন্তানের জন্ম দে�?তিনি�?ওই হাসপাতালেই গত �?অক্টোব�?২৪ ঘণ্টায় ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।যদিও চিকিৎসকর�?জানিয়েছে�?নবজাতকের মেকোনিয়া�?অ্যাসপিরেশ�?সিন্ড্রো�?ছিল। শিশুটি মতিষ্ক এব�?অন্যান্য অঙ্গ জন্মের আগ�?অক্সিজেন �?পুষ্টি পায়নি।মেয়েটি�?স্বামী জানিয়েছে, তাঁক�?প্রথমে তাঁর�?একটি প্রথামিক স্বাস্থ্�?কেন্দ্রে নিয়ে যায়। তা�?পর তাঁক�?স্থানান্তরিত কর�?হয় উপ-জেলা হাসপাতালে। তাঁর শারীরি�?অবস্থা�?অবনত�?হওয়া�?তাঁক�?নিয়ে ভর্ত�?করান�?হয় ডা�?শঙ্কররাও চব�?সরকারি মেডিকে�?কলেজে।