বড় সামুদ্রিক প্রজেক্টের ঘোষণা করেছে মেটা। ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামের মালিকানাধী🃏ন কোম্পানির এই প্রজেক্টে অন্তর্ভুক্ত করা হবে ভারতকেও। উল্লেখ্য, আমেরিকা সফরের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের বৈঠকের সময় মেটা এই গুরুত্বপূর্ণ চুক্তির ঘোষণা করে।
প্রজেক্টটির নামকরণ করা হয়েছে 'প্রজেক্ট ওয়াটারওয়ার্থ'। এর আওতায় বিশ্বের পাঁচটি মহাদেশকে মেরিন ইন্টারনেট কেবলের মাধ্যমে সংযুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে। এর জন্য, মেটা জলের নিচে এই পাঁচটি মহাদেশের মধ্যে ৫০,০০০ কিলোমিটারেরও বেশি কেবল স্থাপন করবে। এই প্রজেক্টে খরচ হবে বড় অঙ্কের বিলিয়ন ডলার। কয়েক বছর ধরে বিনিয়োগ করা হবে প্রজেক্ট ওয়াটারওয়ার্থ গড়ে তুলতে🉐।
আরও পড়ুন: (Isaac Newton: এগি𝔉য়ে আসছে দিন, পৃথিবী ধ🙈্বংস হবে কবে? কী বলে গিয়েছিলেন নিউটন)
৫টি মহাদেশে সংযোগ উন্নত হবে
মেটা জানিয়েছে, প্রজেক্ট ওয়াটারওয়ার্থ এই বছরই শুরু হবে। মেটার আন্ডারওয়াটার কেবল প্রজেক্টটি হবে তাদের ১৮তম প্রকল্প যার মূলে থাকবে ভারত। এই জলের নিচের কেবল প্রজেক্টটি ৫টি মহাদেশে ডিজিটাল সংযোগ উন্নত করতে কাজ করবে। সমুদ্রতলের এই কেবলে𝔉র মোট দৈর্ঘ্য হবে ৫০,০০০ কিলোমিটারেরও বেশি। আশ্চর্যজনকভাবে এই দৈর্ঘ্য পৃথিবীর পরিধির চেয়েও বেশি।
শনিবার মেটার একজন মুখপাত্র এ প্রসঙ্গে বলেছেন, মেটা তার বৃহত্তম বাজারগুলির মধ্যে একটি, ভারতে বিনিয়োগ করছে, ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার বাইরেও সংযোগ স্থাপনের জন꧂্য বিশ্বের দীর্ঘতম, সর্বোচ্চ ক্ষম𓃲তাসম্পন্ন এবং প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত কেবল স্থাপন করতে চলেছে মেটা। মেটা আরও বলেছে যে এই প্রকল্প ভারতকে ডিজিটালভাবে সক্ষম হতে এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন চালাতে সাহায্য করবে।
প্রসঙ্গত, ইন্টারনেট সংযোগের জন্য সমুদ্রের তলদেশের কেবল গুরুত্বপূর্ণ কারণ তারা বিভিন্ন দেশকে সংযুক্ত করে। স্থানীয় টেলিকম কোম্পানিগুলি তাদের গ্রাহকদ꧒ের ইন্টারনেট 🅠অ্যাক্সেস দেওয়ার জন্য এই কেবলগুলির সঙ্গে সংযোগ করে৷ আর এ ক্ষেত্রে আরও সুবিধা নিয়ে আসতে, ইন্টারনেট ট্র্যাফিক কমাতে এবং গ্রাহকদের অভিজ্ঞতা উন্নত করার জন্য, মেটার মতো বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলিকে নেটওয়ার্ক তৈরির জন্য অর্থ প্রদান করতে বলেছে টেলিকম কোম্পানিগুলি।
প্রসঙ্গত, মার্কিন-ভারত যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়🐻েছে যে ভারত মহাসাগরে সমুদ্রের তলদেশে কেবল ঠিক করা, রক্ষণাবে♏ক্ষণ করার জন্য অর্থ ব্যয় করার পরিকল্পনা করেছে ভারতও।