কসবা🍸য় আন্দোলনরত শিক্ষকদের উপর লাঠিপেটা করার অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে। তবে শিক্ষকদের দাবি ,শুধু লাঠি নয়, লাথিও মেরেছে পুলিশ।
তবে কলকাতা পুꦦলিশ দাবি করেছিল মৃদু বলপ্রয়োগ করা হয়েছিল। তবে এই মৃদু বলপ্রয়োগ কেন ক🍷রা হয়েছিল তারও ব্যাখা দিয়েছিল পুলিশ। সেখানে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়েছিল। সেখানে এক শিক্ষককে বলতে শোনা গিয়েছিল পেট্রল নিয়ে আয় জ্বালিয়ে দেব! তবে এই ভিডিয়োর সত্য়তা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।
কিন্তু একজন শিক্ষক যদি বাস্তবে এমন কথা বলে থাকেন তাহলে তা 🦋উদ্বেগের। এমনটাই মনে করেন অনেকে। কিন্তু কে সেই শিক্ষক যিনি এই ধরনের মন্তব্য করেছিলেন?
আনন্দবাজার অনলাইনের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে সেই চাকরিহারা শিক্ষক আসলে কে? কেন তিনি এই ধরনের মন্তব্য করেছিলেন?
ওই প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে ওই শিক্ষকের নাম প্রতাপ রায়চৌ💦ধুরী। তিনি সোনারপুর এমসি হাই স্কুলের নবম ও দশম শ্রেণির শিক্ষক।
এবার প্রশ্ন তিনি কি কসবায় পেট্রল দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়ার কথা বলেছিলেন?
সেই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছিলেন 'আমি নিজেকে জ্🌠বালানোর কথা বলেছিলাম। নিজেদের চাকরি যদি সসম্মানে ফিরে না পাই তাহলেꦰ নিজেকে জ্বালিয়ে দেওয়া ছাড়া ফাঁসিতে ঝুলে যাওয়া ছাড়া বা আত্মহনন ছাড়া আমাদের আর কোনও পথ নেই।'
ওই প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে ওই চাকরিহারা শিক্ষক নিজের দুর্দশার কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আমাদের লোন চলছে। আমার বাচ্চার মুখের দিকে আমি তাকাতে পারছি না। যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি পেয়েছি। আমাদের চাকরি কেন কেড়ে নেবে? পেট্রল দিয়ে নিজেকে জ্বালিয়ে দেওয়ার কথা বলেছিলাম। যদি সেই পরিস্থিতি আসে তাই করতে♍ বাধ্য় হব। আমরা চাই স্কুলে সসম্মানে পড়াতে। লোকে আমাদের ছি ছি করছে।
সেই সঙ্গেই ওই চাকরিহারা শিক্ষক প্রশ্ন করেছেন, সিবিআই যে অযোগ্যদের তালিকা দিয়েছে তাকে কি আমার নাম রয়েছে? প্রমাণ করে দেখাক ꧋আমি অযোগ্য!
এদিকে কসবায় চাকরিহারা শিক্ষকদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ নিয়ে নানা মত উঠে আসছে। শাসকদের নেতাদের একাংশের মতে, আপনাদের তো স্কুলে যেতে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। আপনারা কেন সেখানে না গিয়ে ডিআই অফিস দখল করতে যাচ্ছౠেন?
তবে চাকরিহারা শিক্ষকরা বার বার বলছেন আমরা শান🌸্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। কোনওভাবেই আমরা এখন হিংসাত্মক আন্দোলনে যেতে চাই না।