দেশের অন্যতম ব্যস্ত রুট হল দিল্লি-হাওড়া রুট। এই রুটে প্রতিদিনই বহু মানুষের যাতা🌺য়াℱত। সেখানে রেল সফরে রাজধানী সহ একাধিক ট্রেনের সঙ্গে সমান তালে লড়ে কার্যত গতির যুদ্ধে তাদের পিছনে ফেলে দিয়েছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। সংবাদমাধ্যম ‘এই সময়’র রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, মুঘলসরাই বা দীনদয়াল উপাধ্যায় স্টেশন থেকে ধানবাদের কাছে প্রধানঘুন্তা জংশন পর্যন্ত এই ট্রেনের ট্রায়াল রান হয়েছে। আর তা ঘিরেই এসেছে বড় আপডেটের রিপোর্ট।
ভারতীয় রেলের ‘মিশন রফতার’ প্রকল্প এবং প্রধানমন্ত্রীর ‘ গতিমান ভারত’ প্রকল্পের আওতায় যাত্রীবাহী ট্রেনের গড় গতি বাড়িয়ে নেওয়া ছিল লক্ষ্য। সেই প্রেক্ষি🍎তে এবার দিল্লি-হাওড়া রেল রুটে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ঘিরে এল বড় আপডেট। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে পথ চলা শুরু করেছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে তা ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার গতিতে চলেছে। তবে শেনা যাচ্ছে, বন্দে ভারতে স্লিপার সংস্করণ চালু হলে তার গতি ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা হবে। এদিকে, সদ্য প্রকাশিত ওই মিডিয়া রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, দিল্লি-হাওড়া রুটে দীনদয়াল উপাধ্যায় স্টেশন থেকে প্রধানঘুন্তা জংশন পর্যন্ত ৪২৩ কিলোমিটারের দীর্ঘ পথে আপ ও ডাউন দুই দ🌌িকেই ট্রায়াল রানে বন্দে ভারত ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার গতি ছুঁয়েছে।
রেলের গত🐻ি বাড়ানোর আগে রেল লাইনের দুই পাশ পোক্ত ফেন্সিং দিয়ে নিরাপদ করার দিকটিও রেল দেখছে বলে খবর। যাতে লাইনের ওপর কোনও গবাদি পশু না এসে যায়, সেদিকে নজর রেখেই এই উদ্যোগ। কিছু কিছু এলাকায় কাঁটাতার লাগানো হয়েছে, কিছু এলাকায় বিম ক্র্যাশ লাগানো হয়েছে। জানা যাচ্ছে, এক্সপ্রেসওয়ের লানে ধাতব বিম ক্র্যাশ ব্যারিয়ারও তৈরি করা হয়েছে। এদিকে, জানা যাচ্ছে, বন্দে ভারত ঘিরে আরও বহু মহডꦕ়া পর্ব এখনও বাকি রয়েছে। সেদিকে তাকিয়ে বহু মহল।