মুর্শিদাবাদের অশান্তির জেরে ঘরছাড়া হয়েছে বহু পরিবার। কোনওরকমে নদীপথে তাঁরা আশ্রয় নিয়েছিলেন মালদায়। একেবারে প্রাণ হাতে করে গিয়েছিলেন মালদায়। এরপর তাঁদের মধ্য়ে আটজনকে কলকাতায় নিয়ে আসেন বিজেপি। বিজেপি কার্যালয়ে বসে তাঁরা তাঁদের যন্ত্রণার কথা জানান⛄। এরপর সেই ঘরছাড়াদের নিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সোজা চলে যান ভবানী ভবনের সামনে। তাঁর দাবি, রাজ্যপুলিশের ডিজিপিকে কথা বলতে হবে ঘরছাড়াদের সঙ্গে।
এদিকে পদস্থ পুলিশকর্তারা এসে কথা বলতে আসেন𒀰 বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে। কিন্তু বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, ডিজিকে কথা বলতে হবে।
এদিকে ভবানী ভবনের গেটের সামনে বসে পড়েন বিজেপি নেতৃত্ব। ঘরছাড়াদের সঙ্গে নিয়ে তাঁরা ভবানী ভবনের গেটের সামনে বসে পড়েন। এদিকে বিজেপি নেতৃত্ব তাঁদের দাবিতে অনড়। সুকান্ত মজুমদার বলেন, ঘরছাড়ারা ডিজিপির স꧙ঙ্গে ক🎃থা বলতে চান। আমরাও তাঁদের সঙ্গে রয়েছি।
এদ♉িকে ঘরছাড়া এক মহিলা বলেন, পুলিশ বাঁচায়নি। বিএসএফ বাঁচিয়েছে। আমাদের কেটে ফেলে দিত।
সব মিলিয়ে ভবানী ভꩵবনের সামনে উত্তেজনা ক্রমশ বাড়ছে। পুলিশ বাহিনী ভবানী ভবনের গেটের সামনে পাহারায় বসেছে।
সেই মুর্শিদাবাদ থেকে দীর্ঘ পথ পেরিয়ে কলকাতায় এস🦩েছে ঘর🐠ছাড়া পরিবারগুলি। পথশ্রমে ক্লান্ত। কলকাতায় রাস্তায় বসে রয়েছেন তাঁরা। তাঁরা একটি বার কথা বলতে চান রাজ্য় পুলিশের ডিজির সঙ্গে। এমনটাই জানিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব।
এদিকে ঘরছাড়াদের দাবি, এলাকায় বিএসএফ ক্যাম্প না করলে তাঁরা টিক𝔍তে পারবেন না। আতঙ্কে গ্রামে ফিরতে পারছেন না তাঁরা।
এদিকে সূত্রের খবর, মুর্শিদাবাদের ওই গ্রামগুলিতে দুই ধর্মের মানুষ এতদিন পাশাপাশিই বাস করতেন। কিন্তু আচমকাই কোথাও যেন গোটা বিষয়টি ওলটপালট হয়ে গিয়েছে। একের পর এক বাড়িতে চলেছে হামলা।
ঘরছাড়া এক যুবক বলেন, নদী পেরিয়ে কোনওরকমে পালিয়ে যাই। টাকা পয়সা সব কেড়ে নিয়েছে। কাউন্সিলরকে ফোন করেছিলাম। কিন্তু কোনও সাহায্য় 🌊করেনি।
সুকান্ত 🥂মজুমদার বলেন, এখনও পর্যন্ত তদন্ত কতটা হয়েছে তা জানা যায়নি। কোনও রিপোর্ট নেই। মুখ্য়মন্ত্রী ঘোষণা করলেন। আর তা থেকে এখন তদন্ত রিপোর্ট তৈরি হবে। বৃদ্ধাকে নদী পেরিয়ে পালাতে হয়েছিল। বিজেপির পার্টি অফিসে গিয়ে এভাবেই যন্ত্রণার কথা বলেন ঘরছাড়া মানুষরা। এরপর সেই ঘরছাড়াদের নিয়ে সোজা ভবানী ভবনের গেটের সামনে বসে পড়েন সুকান্ত মজুমদার। রাত পর্যন্ত তাঁরা বসে ছিলেন ভবানী ভবনের সামনে।
তবে সাতটা ২০ নাগাদ তাঁদের ভব𒀰ানী 🐼ভবনে রাজ্য পুলিশের সঙ্গে কথা বলার অনুমতি মিলেছে বলে খবর।