মুর্শিদাবাদে ভয়াবহ হিংসার ছবি যতই সামনে এসেছে ততই চমকে গিয়েছে বাংলা। কাদের উসকানিতে হল এই হিংসা? এনিয়ে ইতিমধ্য়েই পুলিশ তদন্ত করে দেখছে। কয়েকটি সিসি ক্যামেরার ফুট🎶েজও সামনে এসেছে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এক্স হ্য়ান্ডেলে পোস্ট করেছেন সিসি ক্যামেরার ফুটেজ। সেই সঙ্গে একটি বক্তব্যের ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন শুভেন্দু।
কী রয়েছে সেই ভিডিয়োতে?
সেই ভিডিয়োর ক্য়াপসানꦏে তিনি লিখেছেন, 'মুর্শিদাবাদ জেলার ধুলিয়ান পৌরসভার চেয়ারম্যান, মোঃ ইনজামুল হকের উস্কানিমূলক ও বিষাক্ত বক্তব্যের পর দাঙ্গা বাধে। এই ব্যক্তি নিজের ক্ষমতার অপব্যবহার করে সরাসরি দাঙ্গা ভড়কে দিয়েছে, ও নিজে হিংসাত্মক আক্রমণে নেতৃত্ব দিয়েছে।
ভিডিও তে স্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে এই ব্যক্তি দাঙ্গার🌞 সাথে জড়িত𓆏। এই ঘৃণ্য অপরাধের জন্য তাকে অবিলম্বে গ্রেফতার করে কঠোর শাস্তি দেওয়া হোক। কেন এদের বাইরে ছেড়ে রাখা হয়েছে?
মোথাবাড়ি থেকে ধুলিয়ান সর্বত্র তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা হি🥀ন্দু বিরোধী দাঙ্গার মূল চক্রান্তকারী ও অনুঘটক। তৃণমূল কংগ্রেসের এই ধরনের বিষাক্ত রাজনীতি হিন্দুদের বিপদে ফেলে ও নিজেদের ভোটব্যাংক কে সমৃদ꧂্ধ করার অপচেষ্টা মাত্র।
এরাই সমাজে বিদ্বেষ ছড়িয়ে মৌলবাদীদের উস্কে দিয়ে শান্তি ভঙ্গ করছে। এদের ঘৃণা ভাষণ ও কার্যকলাপ সরাসরি দাঙ্গা⛄ সৃষ্টির জন্য দায়ী। এই দাঙ্গাবাজদের মুখোশ খুলে ফেলার সময় এসেছে!'
লিখেছেন শুভেন্দু। সেই সঙ্গেই একটি সিসি ক্যামেরার ফুটেজও রয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে অনেকে ভাঙচুর করার জন্য ছুটছে। তুমুল অশান্তি চলছে। আর সেই ভিডিয়োতে এক তৃণমূল নেতাকেও চিহ্নিত করা ꧂হয়েছে। এখানেই প্রশ্ন তিনি অশান্তি থামাতে এসেছিলেন নাকি অশান্তি যাতে আরও বাড়ে তার জন্য এসেছিলেন?
তবে যাঁর বিরুদ্ধে🤡 অভিযোগ তিনি ꦑঅবশ্য় একাধিক সংবাদমাধ্যমে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
তবে এই ভিডিয়ো দেখে চমকে গিয়েছেন অনেকেই। তবে 🗹এই ভিডিয়ো বা সিসি ফুটেজের সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাꩲ। তবে যে ধরনের বক্তব্য উঠে এসেছে আর সিসি ক্যামেরায় যে মারমুখী ভিডিয়ো সামনে এসেছে তা উদ্বেগের।
তবে বুধবার কলকাতায় ইমাম মোয়াজ্জেমদের মিটিংয়ে কী বললেন মুখ্য়মন্ত্রী?
তিনি বলেন, 'গতকাল আমি এএনআই-এর একটি টুইট দেখেছি যেখানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্ধৃতি দেওয়া হয়েছে যে বাংলাদেশের সাꦇথে জড়িত। যদি এটি সত্যি হয়, তাহলে এর জন্য কেন্দ্রীয় সরকার দায়ী। সীমান্তের দেখাশোনা করে বিএসএফ, রাজ্য সরকার নয়। কেন বিজেপির লোকদেꦐর বাইরে থেকে এসে গোলমাল করতে এবং পালিয়ে যেতে দেওয়া হল?'
তিনি বলেন, 'প্ররোচনা দেওয়া হয়েছে। যেখানে গণ্ডগোল হয়েছে, সেটা মুর্শিদাবাদ আসন নয়, মালদহের আসꦅন। কংগ্রেসের জেতা আসন। জেতার সময় জিতবে। দাঙ্গা হলে রাস্তায় বেরবে না। তৃণমূল কংগ্রেস যদি অশান্তি করত, তাহলে তৃণমূলের তিন বিধায়কের বাড়ি আক্রান্ত হত না। পার্টি অফিসও ভাঙা হত নꦅা।'